অভ্রনীল কাব্য


 আমি নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন দেখি-
প্রভাতে কোনও অপ্সরী শিশির বিন্দু দিয়ে গড়া জল নূপুর পড়ে,
শিশিরে ভেজা সর্পিল পথ পাড়ি দিয়ে, অতঃপর,
 কুয়াশায় আচ্ছন্ন অজানা রাজ্যে মিলিয়ে যায়। আমি নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন দেখি- দিঘীর শান-
বাধাঁনো ঘাটে কোনও অপ্সরীর জলে পা ভিজিয়ে বসে থাকার, কোনও কাল্পনিক রঙিন পোর্ট্রেইট।
 অতঃপর অপ্সরীর জলে পা নাড়ানো দৃশ্য, আর জল-কম্পন খেলার অদ্ভুদ সৃষ্টি।
 তারপর,শরীরে রোদ মাখার অদ্ভুদ বাসনা!


আর অবাধ দস্যিপনা, অতঃপর একরাশ শূন্যতায় ঢাকা বিষাদ। আমি নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন দেখি-
কোনও অপ্সরী নীল রংয়ের শাড়ী পড়ে, আমার পথ আগলে দাঁড়িয়ে থাকে। অতঃপর, অভিমানী চোখে আঘাত করে অগণিত। তারপর,একরাশ দীর্ঘশ্বাসের আড়ালে বিলীন কয়েকটা বছরের রং-হীন বর্ণের প্রেম। আমি নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন দেখি- কোনও অপ্সরী বারান্দায় র্নিলিপ্তভাবে অশ্রু ভেজা চোখে, তাকিয়ে থাকে আমার দিকে। অতঃপর, ইট-পাথরে গড়া চিলেকোঠায় মিলিয়ে যায় অজানাতে..!!


                                                                                                   লেখক : অভ্র নীল ইব্রাহীম 

Rea��es:

Post a Comment

0 Comments